amaat protest Jugantar and Bangladesh Protidin news
বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় এবং দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত ভিত্তিহীন, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদ গতকাল সোমবার বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় 'টানাপড়েন ২০ দলে' শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে যে সব আজগুবি বক্তব্য ছাপা হয়েছে তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিভ্রান্তিকর এবং সর্বৈব মিথ্যা। ২০ দলীয় জোটের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার হীন উদ্দেশ্যেই বাংলাদেশ প্রতিদিনে এ কাল্পনিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিনের এ প্রতিবেদনে 'এমনকি জামায়াত নেতাদের একটি বৃহৎ অংশের সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত রয়েছে' বলে যে অভিযোগের কথা লেখা হয়েছে তা প্রতিবেদকের ঊর্বর মস্তিষ্কের অর্থহীন প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের আপোষহীন রাজনীতি সম্পর্কে এ প্রতিবেদক কোন ধারণাই রাখেন না। জামায়াত তার নীতি ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আপোষহীন ভূমিকা পালন করার কারণে সরকার জামায়াতকে নেতৃত্বশূন্য করার উদ্দেশ্যে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে একে একে হত্যা করছে। জামায়াতের প্রায় সকল কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধেই মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করে দীর্ঘদিন তাদের কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও মহানগরী অফিসসহ প্রায় সকল অফিস বন্ধ করে দিয়েছে। সরকারের এ নিপীড়নের মুখেও জামায়াত গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জামায়াত নেতৃবৃন্দকে একে একে হত্যা ও রিমান্ডে নিয়ে পঙ্গু করে দেয়ার পরও যারা জামায়াতের সাথে সরকারের আঁতাত আবিষ্কার করেন, তাদের মস্তিষ্কের সুস্থতা নিয়ে জনগণের মাঝে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে।
তিনি বলেন, সিটি করপোরেশেন নির্বাচনকে নিয়ে যে সব বক্তব্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে তার সাথে বাস্তবতার কোন মিল নেই। জামায়াত ২০ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি বলেন, গত ৯ মে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় 'তারেকের সবুজ সংকেত' শিরোনামে যে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে তা জামায়াতের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি সৃষ্টির আরেকটি সংস্করণ ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের সাথে নাশকতা ও সহিংসতার যে সব কল্পিত কাহিনী রচনা করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বিদ্বেষপ্রসূত। জামায়াত কখনো সহিংসতা, নাশকতা ও সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। জামায়াত নিয়মতান্ত্রিকপন্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক দল। সকল সহিংসতা ও নাশকতার বিরুদ্ধে জামায়াত সর্বদাই নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। জামায়াতের পক্ষ থেকে বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নাশকতা সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি বিধানের আহ্বান জানানো হয়েছে। জামায়াতের সে দাবির প্রতি সাড়া না দিয়ে অহেতুক জামায়াতের প্রতি দোষ চাপানোর প্রবণতা একটি গোষ্ঠীর দুরারোগ্য ব্যধিতে পরিণত হয়েছে। এ ব্যধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরাই 'পর্দার আড়ালে সরকারের সঙ্গে জামায়াতের একটি আঁতাত হয়েছে'- ধরনের মিথ্যা ও অলীক কাহিনী রচনা করতে পারেন। জামায়াতের গা বাঁচিয়ে চলার যে প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, সংশ্লিষ্ট মহল ভিত্তিহীন, মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও কাল্পনিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকবেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় 'টানাপড়েন ২০ দলে' শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে যে সব আজগুবি বক্তব্য ছাপা হয়েছে তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিভ্রান্তিকর এবং সর্বৈব মিথ্যা। ২০ দলীয় জোটের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার হীন উদ্দেশ্যেই বাংলাদেশ প্রতিদিনে এ কাল্পনিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিনের এ প্রতিবেদনে 'এমনকি জামায়াত নেতাদের একটি বৃহৎ অংশের সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত রয়েছে' বলে যে অভিযোগের কথা লেখা হয়েছে তা প্রতিবেদকের ঊর্বর মস্তিষ্কের অর্থহীন প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের আপোষহীন রাজনীতি সম্পর্কে এ প্রতিবেদক কোন ধারণাই রাখেন না। জামায়াত তার নীতি ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আপোষহীন ভূমিকা পালন করার কারণে সরকার জামায়াতকে নেতৃত্বশূন্য করার উদ্দেশ্যে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে একে একে হত্যা করছে। জামায়াতের প্রায় সকল কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধেই মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করে দীর্ঘদিন তাদের কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও মহানগরী অফিসসহ প্রায় সকল অফিস বন্ধ করে দিয়েছে। সরকারের এ নিপীড়নের মুখেও জামায়াত গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জামায়াত নেতৃবৃন্দকে একে একে হত্যা ও রিমান্ডে নিয়ে পঙ্গু করে দেয়ার পরও যারা জামায়াতের সাথে সরকারের আঁতাত আবিষ্কার করেন, তাদের মস্তিষ্কের সুস্থতা নিয়ে জনগণের মাঝে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে।
তিনি বলেন, সিটি করপোরেশেন নির্বাচনকে নিয়ে যে সব বক্তব্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে তার সাথে বাস্তবতার কোন মিল নেই। জামায়াত ২০ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি বলেন, গত ৯ মে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় 'তারেকের সবুজ সংকেত' শিরোনামে যে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে তা জামায়াতের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি সৃষ্টির আরেকটি সংস্করণ ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের সাথে নাশকতা ও সহিংসতার যে সব কল্পিত কাহিনী রচনা করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বিদ্বেষপ্রসূত। জামায়াত কখনো সহিংসতা, নাশকতা ও সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। জামায়াত নিয়মতান্ত্রিকপন্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক দল। সকল সহিংসতা ও নাশকতার বিরুদ্ধে জামায়াত সর্বদাই নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। জামায়াতের পক্ষ থেকে বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নাশকতা সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি বিধানের আহ্বান জানানো হয়েছে। জামায়াতের সে দাবির প্রতি সাড়া না দিয়ে অহেতুক জামায়াতের প্রতি দোষ চাপানোর প্রবণতা একটি গোষ্ঠীর দুরারোগ্য ব্যধিতে পরিণত হয়েছে। এ ব্যধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরাই 'পর্দার আড়ালে সরকারের সঙ্গে জামায়াতের একটি আঁতাত হয়েছে'- ধরনের মিথ্যা ও অলীক কাহিনী রচনা করতে পারেন। জামায়াতের গা বাঁচিয়ে চলার যে প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, সংশ্লিষ্ট মহল ভিত্তিহীন, মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও কাল্পনিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকবেন।
No comments:
Post a Comment