THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA INDIA AGAINST ITS OWN INDIGENOUS PEOPLES

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Wednesday, December 24, 2014

embarrassing situation at Jadavpur University convocation on Wednesday when a Bengali department student refused to accept the best graduate degree medal from him. আগুন নেভেনি যাদবপুরে গীতশ্রী জানিয়েছে , "আমি তিন বছর পড়াশুনা করে স্নাতক হয়েছি । এই শংসাপত্র আমার কাছে একটা স্বপ্নের মতো । কিন্তু আরও বড় স্বপ্ন আছে , এবং শিরদাঁড়াটা শক্ত আছে । অতএব , প্রবল শক্তিশালী শাসকের মুখের উপর এই " না " বলতে পারাটাই , হয়ত সেরা সার্টিফিকেট । " যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন । প্রথম বুক চেতানোর খবর ।সমাবর্তনের দিন যাদবপুরে ছাত্র বিক্ষোভ, শংসাপত্র নিতে অস্বীকার, রাজ্যপালকে কালো পতাকা পড়ুয়াদের। পলাশ বিশ্বাস

আগুন নেভেনি যাদবপুরে

গীতশ্রী জানিয়েছে , "আমি তিন বছর পড়াশুনা করে স্নাতক হয়েছি । এই শংসাপত্র আমার কাছে একটা স্বপ্নের মতো । কিন্তু আরও বড় স্বপ্ন আছে , এবং শিরদাঁড়াটা শক্ত আছে । অতএব , প্রবল শক্তিশালী শাসকের মুখের উপর এই " না " বলতে পারাটাই , হয়ত সেরা সার্টিফিকেট । "

যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন । প্রথম বুক চেতানোর খবর ।সমাবর্তনের দিন যাদবপুরে ছাত্র বিক্ষোভ, শংসাপত্র নিতে অস্বীকার, রাজ্যপালকে কালো পতাকা পড়ুয়াদের



পলাশ বিশ্বাস

আগুন নেভেনি যাদপুরের ছাত্র আন্দোলনেরl কবিতায় গানে শ্লোগানে মশলে রাতের অন্ধকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কনঠস্বর শাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পেয়ে বন্ধ হয়ে যায়নিl


এই ছাত্র সংহতিকে ও তাঁদের প্রতিবাদের ভাষাকে লাল সেলামl

প্রতীক্ষায় রইলাম এই আন্দোলন যেন আম জনতার মুক্তি আন্দোলনের দিশারি হয়l


West Bengal governor Keshari Nath Tripathi faced an embarrassing situation at Jadavpur University convocation on Wednesday when a Bengali department student refused to accept the best graduate degree medal from him.


Geetashri Sarkar refused to accept the best graduate degree medal from the governor at the convocation.


A visibly embarrassed Tripathi asked her to leave the dais immediately.


The governor then instructed his security personnel to individually ask every student inside the auditorium if they would receive the degree from him or refuse the certificate.


The students of the university are protesting against vice chancellor Abhijeet Chakraborty and stayed away from the event refusing to accept the degree in the presence of the VC.


আওয়াজ উঠুক জনে জনে

প্রতিধ্বনি কাঁপুক মনে l

অঝোর ধারায় শ্রাবণধারা,

হোক না সে রক্তধারা l

বিদ্রোহী ওই বজ্রমুষ্ঠি

হোক কলরব হোক কলরব l

ধ্বংস হোক স্বৈররাজ

হোক কলরব হোক কলরব l

মৃত্যু আজ আমন্ত্রণে

পদাঘাত আর শাসনতন্ত্রে l

হাজার সুদীপ্ত ক্যাম্পাসে

হোক কলরব হোক কলরব l

কৃষক শ্রমিক প্রান্তরে,

সূর্যশিখা অন্তরে -

হোক কলরব হোক কলরব সৈকতে l

-স্বপ্নের ফেরিওয়ালা

বরুণ রায় লিখেছেনঃ
যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন । প্রথম বুক চেতানোর খবর ।

আজ যাদবপুরের সমাবর্তনের মঞ্চে , প্রথম যাকে সার্টিফিকেট নিতে ডাকা হয় , ঘটনাচক্রে সে আফসু ( আর্টস ফ্যাকাল্টি স্টুডেন্টস ইউনিয়ন)র জেনারেল সেক্রেটারি । কমঃ গীতশ্রী সরকার । কমলা উত্তরীয় জরিয়ে স্টেজে উঠে , রাজ্যপালের মুখের উপর সার্টিফিকেট নিতে অস্বীকার করেছে গীতশ্রী ।


যাদবপুরে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও রাজ্যপালের হাত থেকে সার্টিফিকেট নিতে অস্বীকার করলেন এক ছাত্রী। মঞ্চে উঠে রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেই নেমে যান তিনি।

কারণ হিসেবে জানিয়েছে , ভি সি র মতো এক অগন্তান্ত্রিক মানুষের উপস্থিতিতে তার পক্ষে সার্টিফিকেট নেওয়া সম্ভব নয় । রাজ্যপাল উত্তরে একজন ছাত্রীকে , আঙ্গুল তুলে বলেছেন " গেট আউট "।

একজন শিক্ষক হাত ধরে টেনে হিঁচড়ে গীতশ্রীকে গেটের বাইরে বের করে দিয়েছেন ।

রাজ্যপালের চোখে চোখ রেখে , তিন চারটে কথায় ছাত্ররা জানান দিয়েছে , তারা ভয় পায় নি । শংসাপত্র না পাওয়ার ভয় তার পেছনে হাটেনি । গীতশ্রী জানিয়েছে , "আমি তিন বছর পড়াশুনা করে স্নাতক হয়েছি । এই শংসাপত্র আমার কাছে একটা স্বপ্নের মতো । কিন্তু আরও বড় স্বপ্ন আছে , এবং শিরদাঁড়াটা শক্ত আছে । অতএব , প্রবল শক্তিশালী শাসকের মুখের উপর এই " না " বলতে পারাটাই , হয়ত সেরা সার্টিফিকেট । "


যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৯তম সমাবর্তন অনুষ্ঠান। উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তীর আবেদন অগ্রাহ্য করে তা বয়কট করার সিদ্ধান্তেই অনড় থাকলেন পড়ুয়ারা।

পাশাপাশি, শিক্ষক সংগঠন 'জুটা' (যাদবপুর ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন)-ও এই সমাবর্তন বয়টক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর উপাচার্যের অনুরোধে পুলিশ ঢুকেছিল ঐতিহ্যশালী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। তার পর কী হয়েছি, সবারই জানা। সেই থেকে উপাচার্যকে বয়কট করে চলেছে পডুয়ারা। 'জুটা'-ও ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ফলে উপাচার্য কার্যত এক ঘরে।


অচলাবস্থা কাটাতে প্রথমে রাজ্যপাল তথা আচার্য কেশরীনাথ ত্রিপাঠী হুমকি দিয়েছিলেন ছাত্রছাত্রীদের। বলেছিলেন, সমাবর্তনে হাজির না হলে সার্টিফিকেটে 'বয়কট' স্ট্যাম্প মেরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বাড়িতে।


পরে হাওয়া খারাপ বুঝে তিনি সুর নরম করেন। বলেন, এমন প্রস্তাব সরকার কার্যকর করবে না। এর পরই আসরে নামেন অভিজিৎ চক্রবর্তী। তিনি আবেদন জানান পড়ুয়াদের কাছে।


'জুটা'-কে শাস্তির ভয় দেখিয়েও পথে আনতে পারেননি। মঙ্গলবার সন্ধে থেকেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু করেছেন ক্যাম্পাসে। একই কর্মসূচিতে শামিল হচ্ছেন অধ্যাপকরা। বুধবারের সমাবর্তন বয়কট করার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে সবার কাছে।



যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন । প্রথম বুক চেতানোর খবর ।    আজ যাদবপুরের সমাবর্তনের মঞ্চে , প্রথম যাকে সার্টিফিকেট নিতে ডাকা হয় , ঘটনাচক্রে সে আফসু ( আর্টস ফ্যাকাল্টি স্টুডেন্টস ইউনিয়ন)র জেনারেল সেক্রেটারি । কমঃ গীতশ্রী সরকার । কমলা উত্তরীয় জরিয়ে স্টেজে উঠে , রাজ্যপালের মুখের উপর সার্টিফিকেট নিতে অস্বীকার করেছে গীতশ্রী । কারণ হিসেবে জানিয়েছে , ভি সি র মতো এক অগন্তান্ত্রিক মানুষের উপস্থিতিতে তার পক্ষে সার্টিফিকেট নেওয়া সম্ভব নয় । রাজ্যপাল উত্তরে একজন ছাত্রীকে , আঙ্গুল তুলে বলেছেন " গেট আউট "।    একজন শিক্ষক হাত ধরে টেনে হিঁচড়ে গীতশ্রীকে গেটের বাইরে বের করে দিয়েছেন ।  রাজ্যপালের চোখে চোখ রেখে , তিন চারটে কথায় ছাত্ররা জানান দিয়েছে , তারা ভয় পায় নি । শংসাপত্র না পাওয়ার ভয় তার পেছনে হাটেনি । গীতশ্রী জানিয়েছে , "আমি তিন বছর পড়াশুনা করে স্নাতক হয়েছি । এই শংসাপত্র আমার কাছে একটা স্বপ্নের মতো । কিন্তু আরও বড় স্বপ্ন আছে , এবং শিরদাঁড়াটা শক্ত আছে । অতএব , প্রবল শক্তিশালী শাসকের মুখের উপর এই " না " বলতে পারাটাই , হয়ত সেরা সার্টিফিকেট । "

এবিপি আন্নদের খবর মৌতাবেকঃ


সমাবর্তনের দিনও প্রবল ছাত্র  বিক্ষোভ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছলে রাজ্যপাল তথা আচার্যকেও কালো পতাকা দেখান ছাত্র - ছাত্রীরা।

মঞ্চে উঠেও আচার্যের কাছ থেকে শংসাপত্র নিতে অস্বীকার করেন এক ছাত্রীও। সমাবর্তন অনুষ্ঠান বয়কট করেছেন অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী।বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ।

গতকাল থেকেই অবস্থানে বসেছে ছাত্র-ছাত্রীরা। অন্যদিকে, অনশনে বসেছেন অধ্যাপকদের একাংশও।

http://abpananda.abplive.in/kolkata/2014/12/24/article460944.ece/Tensed-situation-at-JU-in-the-day-of-convocation-also

অস্বস্তি চরমে, সমাবর্তন বয়কট যাদপুরের ছাত্রছাত্রীদের

কলকাতা: যাদবপুরে সমাবর্তন বয়কট করলেন ছাত্রছাত্রীরা। রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এলে তাঁকেও কালো পতাকা দেখান হয়। তাঁর হাত থেকে আজ সার্টিফিকেট নিতে অস্বীকার করেন এক ছাত্রী। আজ সমাবর্তন ঘিরে কড়া নিরাপত্তা রয়েছে যাদবপুরে। মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল পুলিস বাহিনী। আমন্ত্রণপত্র ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয়ে।

http://zeenews.india.com/bengali/kolkata/ju-contro-student-rejected-to-participate-university-convocation_123527.html





No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...