THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA INDIA AGAINST ITS OWN INDIGENOUS PEOPLES

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Friday, June 28, 2013

পরিবেশবিধি বনাম সরকারি ‘উন্নয়ন’ লগ্নির টানে আইনও ভেসে যাবে?

পরিবেশবিধি বনাম সরকারি 'উন্নয়ন' লগ্নির টানে আইনও ভেসে যাবে?

'সহজ ভাষায়কাগজে-কলমে যতই কড়া হোক, আইনথাকবেআইনেরজায়গায়৷আরজলে-জঙ্গলে-খাদানে বড়োলগ্নিরতত্‍‌কালঅনুমোদনথাকবে আইনেরআওতারবাইরে৷'লিখছেনজয় মজুমদার 

শুরুতে গল্পটা সংক্ষেপে বলা দরকার৷ উন্নয়নের গপ্পোও বলতে পারেন, বা জঙ্গল কেটে, জঙ্গলবাসীদের উত্‍‌খাত করে জল-জমি-আকর লুটের৷ 

এ গল্পের শুরু প্রায় দু'শো বছর আগে৷ সাঁওতাল বিদ্রোহেরই তো ১৫৮ বছর হবে এই ৩০ তারিখ৷ কিন্তু আমরা গল্পটায় ঢুকবো এই সময়৷ ধন্দটা কেটে যায়২০১১-রগোড়াতে৷ তার আগে প্রথমইউপিএসরকারেরআমলেইঅবশ্যশুরুহয়ে গিয়েছিল দেশ জুড়েজল-জঙ্গলেরচৌহদ্দিতেযত্রতত্রউন্নয়নপ্রকল্পেরহিড়িক৷কিন্তুঅনেকেইবিশ্বাসকরতেচাননিযেবন্যপ্রাণীসংরক্ষণআরঅরণ্যেরঅধিকারের মতো দু-দুটোমোক্ষম আইনসংসদেসংশোধনআর পাশ (২০০৬করানোরপরেওএইসরকারসত্যিইখাদানআরকারখানারজন্যজঙ্গলচেঁছেফেলেআদিবাসীদের বেঘরকরতেচায়৷ 

তার উপর, ২০০৮-এ পরিবেশ মন্ত্রীর পদে এসে জয়রাম রমেশ সকাল-বিকেল 'আমি-তোমাদেরই-লোক'-মার্কা ধুন গেয়ে প্রকৃতিপ্রেমীদের মনেএক আষাঢ়ে আশা জাগিয়েছিলেন৷ তাই অধিকাংশেরইধারণা ছিল যেওইযেকোনও-মূল্যে-উন্নয়নেরতাগিদমূলতমনমোহনসরকারেরকিছুআগমার্কা'প্রগতি'শীলমন্ত্রীরমন্ত্রকপ্রসুত৷ এমন ভবিষ্যবাণীওশোনাগিয়েছিলযেসনিয়া'নব-সমাজবাদী'গান্ধীরএজলাসেতাদেরঅত্যুত্‍‌সাহেবালুকাপাত অনিবার্য৷ 

উন্নয়নের অজুহাত 

কিন্তু বালি রইল মরীচিকাই৷ বদলে, গুড়ে মাছি এল ভনভনিয়ে৷ শুরুটা পরিবেশ মন্ত্রকেই৷ ছাড়পত্র পেল লাভাসা (মহারাষ্ট্র) আর পসকো (ওডিশা)৷সম্ভবতউপায় ছিল নাকারণযোজনাদপ্তরইতিমধ্যেইছাঁটতেশুরুকরেছিলপরিবেশমন্ত্রকেরআর্থিকবরাদ্দ৷ দুধ দিয়েকালসাপপোষা-জাতীয়মন্তব্যআমলামহলেনৈমত্তিক হয়ে ওঠারপররিজার্ভব্যাঙ্ক-ওজানুয়ারি২০১১-তেবিদেশিবিনিয়োগেএক-তৃতীয়াংশকমতিরজন্যআঙুলতুললএনভায়রনমেন্টালিজম-এরদিকেই৷বাকিছিলেনপ্রধানমন্ত্রী৷ফেব্রুয়ারি-তেতিনিওহুঁশিয়ারিদিলেনযেসবুজআইনেরবিবিধ বিধি-নিষেধনাকিপ্রাক-অর্থনৈতিকউদারীকরণযুগের'লাইসেন্স-পারমিট রাজ' ফিরিয়েআনবে৷ 

পসকো আর বেদান্ত-র মতো বিতর্কিত প্রোজেক্টকে বেআইনি ছাড়পত্র দেওয়ার চাপের পেছনে ছিল বিদেশি বিনিয়োগের অজুহাত৷ তার সঙ্গে এ বার যোগ হলজাতীয়নিরাপত্তারপ্রশ্ন৷বোঝানোহলকয়লারঅভাবেদেশেতাপবিদ্যুতেরআকাল৷জঙ্গলকেটেনতুনকয়লাখাদাননাখুঁড়লেশিল্পের ভরাডুবিআসন্ন৷ 

প্রধানমন্ত্রির দাবড়ানিতে অরণ্যের অধিকার আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পসকো-কে ওডিশায় কারখানার অনুমতি দিয়েই অকুতভয় রমেশ লেগেপড়েছিলেন তার বিনা-আস্ফালনে-নাহি-দিব-সুচ্যগ্র-জঙ্গলইমেজপুনরুদ্ধারে৷ তার পরিবেশমন্ত্রকসাড়ম্বরেঘোষণা করল যে কোন জঙ্গলকাটাযাবেআরকোনটাযাবেনা (go, no-go) তার হিসেব-নিকেশনাহওয়াপর্যন্তকোনওনতুনখাদানেরঅনুমতিমিলবে না৷ কয়েকমাসেরমধ্যেইকয়লামন্ত্রীশ্রীপ্রকাশজয়সওয়াল-এরসামনেপরিবেশমন্ত্রীকেতার কাটা-যাবে-নাতালিকাথেকেকেটেদিতেহল৮৫শতাংশজঙ্গল ৷ 

শুধু বিদেশি বিনিয়োগ আর বিদ্যুত্‍‌ নিরাপত্তাই নয়, ইতিমধ্যে রাষ্ট্রীয় রাজমার্গ নির্মাণযজ্ঞেও বাধা সাব্যস্ত হয়েছে সংরক্ষণ আর অরণ্যের অধিকারআইনগুলি৷ দেশেরদু-দশটাটিকেথাকানিরবচ্ছিন্নঅরণ্যপ্রসরকেহাইওয়েছুটিয়েফালাফালানাকরলেনাকিপ্রকল্পেরসুবিধা ও সাশ্রয়কোনওটাই সম্ভব নয়৷সবমিলে২০১২নাগাদঅবস্থাপৌঁছে যায় এমন পর্যায়েযেজাতীয়অর্থনীতিরযাকিছুসমস্যা তার দায় চাপে, বরং চাপিয়ে দেওয়াহয়,পরিবেশমন্ত্রকনামককেষ্টারউপর৷ 
চাপিয়ে দেওয়া বলছি কারণ কাগজে-কলমে দেখা যাচ্ছে ঠিক উল্টোটাই৷ উন্নয়নে বাধা হওয়া দূরে থাক, উন্নয়নের নামে কানুনের পরোয়া না করেইজারি করা হচ্ছেঢালাওছাড়পত্র৷রমেশেরআমলে (২০০৮-২০১১পরিবেশমন্ত্রকে জমা হওয়াপ্রকল্পেরদরখাস্তেরমধ্যেখারিজহয়েছিলমাত্র ১শতাংশ৷একাদশ ও দ্বাদশযোজনায়২০১৭-এরমধ্যে মোট ১,৫০,০০০ মেগাওয়াটঅতিরিক্ততাপবিদ্যুতেরলক্ষ্যরাখাহয়েছে৷২০০৭থেকে ২০১১-এরমধ্যেপরিবেশমন্ত্রকেরছাড়পত্রপাওয়াপ্রোজেক্টেরউত্‍‌পাদনক্ষমতা ২,১০,০০০ মেগাওয়াটযাকিনা২০১৭-এরসরকারিলক্ষ্যেরচেয়েও৪০শতাংশবেশি৷১৯৮২থেকেধরলে৯৪শতাংশকয়লাখাদানেরদরখাস্তঅনুমতিপেয়েছেপরিবেশমন্ত্রকের৷ 

তথাকথিত উন্নয়নপন্থীদের আর এক বড়ো অভিযোগ ছাড়পত্র মিলতে মিলতে সবুজ ফিতের ফাঁসে নষ্ট হয় অনেক সময়৷ পরিসংখ্যান কিন্তু অন্য কথাবলে৷১৯৮২থেকে১৯৯৯-এরমধ্যেপ্রোজেক্টফাইলেফয়সালা হতে সময় লাগতোগড়পড়তাপাঁচবছর৷বিজেপিআমলে এটা কমে দাঁড়ায় তিনবছরে৷প্রথমইউপিএসরকারেরপরিবেশমন্ত্রীএন্দিমুথু'টু-জি'রাজাপ্রোজেক্ট-পিছু সময় নিতেনমাত্র১৭মাস৷২০০৮থেকেরমেশের পরিবেশমন্ত্রক গড়ে১১মাসেছাড়পত্রবিলোতেশুরুকরে৷ 

গত দু' বছরে, রমেশের উত্তরসূরি জয়ন্তী নটরাজনের হাতে সেই ধারা অব্যাহত৷ আঞ্চলিক জনগোষ্ঠী এবং বিশেষজ্ঞদের তীব্র বিরোধিতার তোয়াক্কানা করে, ৫০,০০০ মেগাওয়াটজলবিদ্যুত্‍‌উত্‍‌পাদনেরলক্ষ্যপূরণেতিনিইতিমধ্যেইঅরুণাচলেরতাওয়াংআরলোহিতেদু'টিঅতিকায়বাঁধেরঅনুমতিদিয়েছেন৷অরুণাচলেইব্রহ্মপুত্রউপত্যকায়প্রস্তাবিত আরও ১৫০টিজলবিদ্যুত্প্রকল্পেরঅবাস্তবতারবিরুদ্ধে তার মন্ত্রকএখনওরা কাড়েনি৷ 

তা হলে সংঘাতটা কোথায়? সমস্যা হল যে কিছু বড়ো প্রকল্পের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংরক্ষণ সংস্থা আর পরিবেশবিদ সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছেগিয়েছেন৷ বেদান্তেরআরপসকো-রক্ষেত্রেকোর্টের রায় গিয়েছেসরকারেরবিরুদ্ধে৷বন্যপ্রাণীবাঅরণ্য আইন নয়অরণ্যেরঅধিকারআইনেআটকেছেস্থানীয়আদিবাসীদেরইচ্ছেরবিরুদ্ধেজবরদস্তিপ্রকল্পেরপ্রয়াস৷ একই রকম ভাবেমূলতবন্যপ্রাণীআইনেরধারায়, বেশ কিছুহাইওয়েপ্রকল্প ফেঁসে আছেকোর্টে৷ শেষ পর্যন্তগোনো-গোতালিকাতৈরি হলে বেশ কিছুখাদানেরবিলিবন্দোবস্তওখারিজ হতে পারে৷আইন ভাঙারবহুজাতিকআবদার 

সত্যি কথা বলতে কিছু কট্টরপন্থী ছাড়া, পরিবেশপ্রেমী কেউই কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগ, বিদ্যুত্‍‌ উত্‍‌পাদন কিংবা হাইওয়ের বিরুদ্ধে নন৷ তাদের আপত্তিঅন্যজায়গায়৷ভারতদুনিয়ারদ্বিতীয়বৃহত্তমবাজার৷এখানেবিদেশিপুঁজিরলগ্নিঅবধারিত৷সেজন্যসরকারেরকোনওবহুজাতিককোম্পানিরঅন্যায়আবদারমেনেনেওয়ারপ্রয়োজননেই৷ওডিশারনিয়মগিরিরআদিবাসীরা যদি তাদেরপাহাড়েখাদাননা চায়, কিংবাঢিঙ্কিয়ার বাসিন্দাদের যদিপসকোকারখানাথেকেপানের বরজ বেশিলাভজনক মনে হয়বিদেশিবিনিয়োগেরনামেতাদেরউত্‍‌খাতশুধুঅযৌক্তিকই নয়অরণ্যেরঅধিকার আইনপ্রণয়নেরপরবেআইনিওবটে৷ 

আর মোটা বিদেশি লগ্নিতে কি সত্যিই লাভবান হবে দেশের অর্থনীতি? পসকোর কথাই ধরুন৷ ওডিশার কারখানায় বিদেশি বিনিয়োগ হবে ৫২হাজার কোটিটাকার৷চা‌ট্টিখানি কথা নয়কিন্তুএরবদলেসরকারকীদেবেপসকো-কে২০০৫-এরমৌঅনুযায়ীপসকো৩০ বছর ধরে ভারতে বাত্সরিক৬০০ মিলিয়নটন লৌহ আকর খুঁড়ে বের করবেযাআন্তর্জাতিকবাজারেকিনতে হলে কোম্পানিকেঅতিরিক্ত খরচ করতেহত অন্তত ৩৭২হাজারকোটিটাকা৷ 

আরও আছে৷ ২০০৫-এর চুক্তিতে পসকো তার কোরিয়ার কারখানার জন্য ভারতের বাজার থেকে অতিরিক্ত ৪০০ মিলিয়ন টন লৌহ আকরকিনতে পারবে৷দেশিআরআন্তর্জাতিকবাজারে লৌহ আকরেরদামেরফারাকটনপিছু৩০০০টাকারহিসেবেস্রেফরপ্তানিতেইপসকোরমুনাফা আরও ১৭৪হাজারকোটিটাকা৷ এ ছাড়াস্পেশালইকোনমিকজোনেরসুবাদেরাজ্য ও কেন্দ্রীয়সরকারেরকাছেপসকোকরবাবদছাড় পাবে আরও ৩১৪হাজারকোটিটাকা৷এতকিছুরপরেওকোম্পানিওডিশারকারখানায়তৈরিইস্পাতভারতেবেচবেআন্তর্জাতিকদামেই৷ 

একের পর এক জঙ্গল কেটে খাদান খোঁড়ার তাগিদও একই রকম আত্মঘাতী৷ লৌহ আকর রপ্তানিতে অস্ট্রেলিয়া আর ব্রাজিলের পর ভারত বিশ্বে তিননম্বরে৷কিন্তুঅস্ট্রেলিয়ায়আরব্রাজিলেযেখানেমাথাপিছুআকরেরআমানত২০০০ ও ৩৩৩ টনসেখানেভারতের রসদ মাত্র২১টন৷এইহারেরপ্তানিচললেআগামী১৫-৩০বছরেইআমাদের লৌহ আকর আমদানিশুরুকরতে হতে পারে৷ 

তাপবিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী দেশে নাকি কয়লার ঘাটতি ২০ শতাংশ৷ কিন্তু মন্ত্রী জয়সওয়াল নিজে স্বীকার করেছেন যে দুর্নীতির কারণে মার খায়২৫-৩০শতাংশকয়লাউত্‍‌পাদন৷তাছাড়ামান্ধাতারআমলেরবণ্টনব্যবস্থারকল্যাণেউত্‍‌পাদনকেন্দ্রআরউপভোক্তাদেরমাঝখানেনষ্টহয়২৫-৩৫শতাংশবিদ্যুত্‍‌৷অন্যদিকেএকেরপরএককয়লাখাদানআগলেউত্‍‌পাদনশুরুনা করে ভবিষ্যতেবেশিমুনাফারআশায় বসে থাকাকোম্পানিরাকয়লারঘাটতিরঅজুহাতেনিত্যনতুনবনাঞ্চলেখাদানখোলারদাবি করে চলেছে৷ 

হাইওয়ের কথাই ধরুন৷ অতীতে সমস্ত পথই তৈরি হয়েছিল জঙ্গল ভেদ করে মানুষের পায়ে চলার রেখায়৷ গত দুই শতকে সে সব পথে প্রথমে ঘোড়া, তার পরঘোড়া-গাড়িআধুনিকগাড়িথেকেআজঘণ্টায় শয়ে-শয়ে গাড়িছোটে৷যেদু-দশটাজায়গায়এখনওপুরনোজঙ্গলটিকেআছে, সেখানে আইন এবংকাণ্ডজ্ঞান বলে যেহাইওয়েবিকল্পজায়গাথাকলে তার রাস্তাবদলাবেঅথবাবন্যপ্রাণীরঅবাধযাতায়াতেরজন্যজমি ছেড়েজঙ্গলেরপরিসরটুকুফ্লাইওভার হয়ে পার হবে৷ 

বাকি জায়গার কথা ছেড়েই দিন, মহারাষ্ট্র-ছত্তিসগড় আর মহারাষ্ট্র-মধ্যপ্রদেশের মাঝখানে কানহা, পেঞ্চ, তাদোবা, নাগজিরা, নাভেগাঁও,ইন্দ্রাবতির মতো প্রাকৃতিকসম্পদে ভরা ব্যাঘ্রসঙ্কুলঅরণ্যপ্রসরেওন্যাশনালহাইওয়েঅথরিটিএতটুকুডাইনে-বাঁয়েকরতেরাজি নয়৷ অগত্যারাষ্ট্রীয়রাজমার্গ ৬ এবং ৭-এরভবিষ্যত্‍‌ঝুলে আছে সেই সুপ্রিমকোর্টে৷ 

আমাদের পরিবেশ আর জনজাতির অধিকারের আইনগুলি যথেষ্ট প্রাঞ্জল৷ কোনও প্রকল্পের দূষণ, বন আর বন্য প্রাণীর উপর কী প্রভাব পড়বে তারসমীক্ষায়কিছুটা সময় লাগারইকথা৷কিন্তুপরিবেশমন্ত্রকেরছাড়পত্রনিয়েযেকয়টিপ্রকল্পেদীর্ঘটানাপড়েনেরঅভিযোগ তার সবক্ষেত্রেইদায়ীসরকারেরযেকোনওমূল্যেপ্রয়োজনে আইন ভেঙেচুরেপ্রকল্পচালুকরারচেষ্টা৷ 

গত সেপ্টেম্বরে, যোজনা দপ্তরের কর্ণধার মন্টেক সিং আলুওয়ালিয়া দিল্লিতে এক সংবাদপত্রের ঘরোয়া বৈঠকে কিছু চমকপ্রদ মন্তব্য করেছিলেন৷যেটুকু ছাপাহয়েছিল তার মধ্যে ছিল আইন ভাঙার দায় থেকেআমলাদেররেহাইদিতে তার ফাইলনোটিং-এরপরিবর্তে'স্পিকিংঅর্ডার'প্রথাচালুকরারপরামর্শ ৷ ঝুলিথেকেবেড়ালটিশেষমেশবেরিয়ে পরে হাজারকোটিটাকারবেশিলগ্নিরপ্রকল্পেরতত্‍‌কালঅনুমোদনপ্রসঙ্গে৷ 

অর্থমন্ত্রী চিদাম্বরম বলেছেন, আলুওয়ালিয়া জানান, যে প্রয়োজনে 'রুলস অব বিজনেস' বদলে ফেলতে হবে যাতে যে সব প্রকল্পকে ছাড়পত্র দিতেই হবে যেন দেওয়াযায়৷ 

সহজ ভাষায়, কাগজে-কলমে যতই কড়া হোক, আইন থাকবে আইনের জায়গায়৷ আর জলে-জঙ্গলে-খাদানে বড়ো লগ্নির তত্‍‌কাল অনুমোদনথাকবে আইনেরআওতারবাইরে৷যত দিন নাসেটাসম্ভবহচ্ছেউন্নয়নেরএইকাল্পনিকবিপন্নতাকাটার নয়৷ 

লেখক তথ্যচিত্র নির্মাতা 

No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...